উত্তরাঞ্চলে তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশা বাড়ছে দিনভর দেখা মিলছে না রোদের দশটা পর্যন্ত থাকছে ঘন কুয়াশা. তাপমাত্রা নেমে যাওয়ায় দুর্ভোগ বেড়েছে নিম্নয়ের মানুষের.
নওগাঁর বরুন এই এলাকা গত চারদিন থেকে কিন্তু এই জেলায় এরকম মৃদু সত্য প্রভাব বলছে. হালকা সাথে কিন্তু এই শীতের কুয়াশা ধরছে. এতে করে সাধারণত যারা নির্ণয়ের মানুষ তাদের জন্য কিছুটা কষ্ট দেখা যাচ্ছে. আ গত চার পাঁচ দিন ধরে কিন্তু আ এই আবহাওয়াটা বিরাজ করার কারণে আমরা লক্ষ্য করছিলাম গত কালকে কিন্তু প্রচণ্ড কুয়াশা ছিল, আজকে কিছুটা কুয়াশা কম আছে, কিন্তু, হালকা বাতাসের কারণে কিন্তু এই শীতের তীব্রতা রয়েছে. এবং এই শীতের কারণে এবং কুয়াশার কারণে, বিশেষ করে এই সময়টাতে যেটা আমরা লক্ষ্য করছিলাম যে আলু ক্ষেতে এবং বীজতলাতে কিছুটা মোড়ক দেখা যাচ্ছে এবং সাধারণত মানুষের ভিতরে এক ধরনের অস্বস্তি লক্ষ্য করা যাচ্ছিল. আ তো আমরা রয়েছি নগর স্ট্যান্ড এলাকায় এখানে কিন্তু এখন পর্যন্ত মানুষের সমাগম, কম সকালে থেকে দশটা পর্যন্ত সাধারণত মানুষ কিছুটা, কম বের হচ্ছেন, এবং শীতের এই তীব্রতা কিন্তু আরো বাড়বে জানিয়েছে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস, আবহাওয়া অফিস আমরা কথা বলেছিলাম, গতকাল পর্যন্ত যে আবহাওয়াটা রেকর্ড করা হয়েছিল, তেরো দশমিক পাঁচ আজকের তাপমাত্রা কিছুটা বেশি তারা বলছেন, তবে আগামী দু-একদিনের ভিতর এই তাপমাত্রা কিন্তু আরো কমবে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস. আরেকটি বিষয় জানিয়ে রাখি জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিম্ন আর মানুষের মাঝে কিন্তু শীতবস্ত্র দেওয়ার জন্য তারা ইতিমধ্যেই বিভিন্ন উপজেলাগুলোতে শীতের বস্ত্র খুব বেশি গরম কাপড় কম্বল এগুলি তুলে তারা সরবরাহ করেছেন. জেলা পরিষদ হারানো রশিদ আমাকে জানিয়েছেন. খুব শিগগিরই অ্যা অতিরিক্ত কিছু শীত বস্ত্র তারা মন্ত্রণালয় চেয়েছেন এবং এইসব অ্যা সিদ্ধ আসলে তারা পর্যাপ্ত পরিমাণে নিম্ন এলাকায় বিশেষ করে অ্যা ক্ষুদ্র মানুষের মাঝে তারা সরবরাহ করবেন বলেছেন জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আ তবে এ জেলায় আরেকটি বিষয় হলো যে আ উত্তরের এই মৃদু সত্ত প্রবাহের কারণে কিন্তু নভেম্বরের প্রথম থেকেই আ এই আবহাওয়াটা বিরাজ করছে এবং আবহাওয়ার এই ওঠানামার কারণে কিন্তু বিশেষ করে শিশু বয়স্ক এবং যারা শ্বাস-প্রশ্বাসের কষ্ট অ্যা কষ্টও করছেন তাদের জন্য কিন্তু এই সময়টাতে অনেকটা অস্বস্তি এবং আমরা হাসপাতালের খোঁজ নিয়ে জেনেছি বর্তমানে গত দুই দিনে অ্যা শিশু রুগীর সংখ্যা কিন্তু আশঙ্কাজন ভাবে এখানে বেড়েছে এবং হাসপাতাল গুলোতে কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণে bed এর সংকট রয়েছে এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন এই সময় সতর্কতার সাথে বিশেষ করে এবং শিশুদের যেন এই ভোর সকাল বা আলো না আসা পর্যন্ত তারা বের না হয় এমন কথাই জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসকরা.